Cart

Your Cart is Empty

Back To Shop

নাইট ভিশন বাইনোকুলার

বাইনোকুলার কে বাংলায় দুরবিন বলে, আমাদের কাছে রয়েছে বিভিন্ন ব্রান্ডেরে নাইট ভিশন বাইনোকুলার, এই ডিভাইস দিয়ে রাতের বেলা বা অন্ধকারে যে কোন জিনিস খুব সহজেই দেখা যায়।  দুরের জিনিসপত্র দেখতে  এই ডিভাইস খুবই উপকারী। এই ডিভাইসগুলি সাধারণত মিলিটারি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, শিকারি, প্রাকৃতিক গবেষক এবং ভ্রমনে ব্যবহার করেয়া হয়ে থাকে । নাইট ভিশন বা দুরবিনের মাধ্যমে কম আলোতে স্পষ্ট ছবি দেখা যায়। বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নাইট ভিশন বাইনোকুলার পাওয়া যায়, যার সুবিধা অনুযায়ী দামের ক্ষেত্রেও কম বেশী হয়ে থাকে।

নাইট ভিশন বাইনোকুলার ব্যবহারের সুবিধা কি ?

০১/ অন্ধকারে স্পষ্ট দৃশ্য দেখার ক্ষমতা

নাইট ভিশন বাইনোকুলার অন্ধকারেও দূরের জিনিসগুলো স্পষ্টভাবে দেখতে সহায়তা করে। এর মাধ্যমে শিকারি এবং নিরাপত্তা কর্মীরা রাত্রিকালীন সময়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন।

০২/ উন্নত দূরত্ব পরিমাপ

অনেক নাইট ভিশন বাইনোকুলারে দূরত্ব পরিমাপের জন্য বিল্ট-ইন রেঞ্জ ফাইন্ডার থাকে, যা শিকার বা অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী।

০৩/ ইনফ্রারেড প্রযুক্তি  (IR) 

নাইট ভিশন বাইনোকুলারের বেশিরভাগ মডেলেই ইনফ্রারেড প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, যা রাতের অন্ধকারে আরো ভালো ভাবে দেখা যায়। এতে লুকানো অবস্থায় ও লক্ষ্য বস্তু নির্ণয় করা যায়।

০৪/ উচ্চ রেজুলেশন

উন্নত মানের বাইনোকুলার গুলোর রেজুলেশন বেশ ভালো হয়, যার কারনে রাতের বেলায়ও স্পষ্ট দেখা যায়।

 

বাংলাদেশে নাইট ভিশন বাইনোকুলারের দাম

বাংলাদেশে নাইট ভিশন বাইনোকুলারের দাম কম বেশী হয় এর মডেল, ব্র্যান্ড, প্রযুক্তির ও এর সুবিধার উপর নির্ভর করে। সাধারণত, ভালো মানের বাইনোকুলারের দাম ১৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকার মত হতে পারে। এর কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড এবং তাদের সম্ভাব্য মূল্য নিচে দেওয়া হলো:

০১/ Bushnell

Bushnell নাইট ভিশন বাইনোকুলারগুলো খুবই জনপ্রিয়, বিশেষ করে শিকারি এবং ভ্রমন পিপাষূদের মধ্যে। এই ব্র্যান্ডের আনুমানিক মডেলগুলোর দাম প্রায় ২৫,০০০ – ৫০,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে।

০২/ ATN

ATN ব্র্যান্ডের নাইট ভিশন বাইনোকুলারগুলো উচ্চ প্রযুক্তির এবং প্রায়শই সামরিক ও পুলিশ বাহিনী ব্যবহার করে। এর দাম সাধারণত ৫০,০০০ থেকে ১ লাখ টাকার মধ্যে।

০৩/ Pulsar

Pulsar একটি উন্নত ব্র্যান্ড, যা বিশেষত প্রফেশনাল ইউজারদের জন্য জনপ্রিয়। এটির নাইট ভিশন বাইনোকুলারগুলোর দাম ৭০,০০০ থেকে ১ লাখ টাকারও বেশি হতে পারে।

০৪/ Night Owl

নাইট আউল একটি বিখ্যাত ব্র্যান্ড, যা শিকারি এবং অনুসন্ধানকারীদের জন্য ভালো মানের বাইনোকুলার সরবরাহ করে। Night Owl এর প্রাথমিক মডেলগুলোর দাম প্রায় ৩০,০০০ – ৫০,০০০ টাকার মধ্যে।

০৫/ Yukon

Yukon নাইট ভিশন বাইনোকুলারগুলো ন্যাচার ওয়াচিং এবং ছোটখাটো অপারেশনের জন্য জনপ্রিয়। এর মডেলগুলোর দাম ২০,০০০ – ৬০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যেতে পারে।

 

নাইট ভিশন বাইনোকুলার ব্যবহারকারীরা

০১/ মিলিটারি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

তারা সাধারণত বর্ডার নজরদারি, টহল এবং অভিযানে নাইট ভিশন বাইনোকুলার ব্যবহার করে থাকে।

০২/ শিকারি ও অভিযাত্রীরা

শিকারি এবং অভিযাত্রীরা রাতের বেলায় প্রাণীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করার জন্য এই ডিভাইস ব্যবহার করেন।

০৩/ প্রাকৃতিক গবেষক ও বন্যপ্রাণী গবেষক

বন্যপ্রাণী গবেষণার জন্য নাইট ভিশন বাইনোকুলার ব্যবহার করা হয়, বিশেষ করে যারা রাতের বেলা প্রাণীদের পর্যবেক্ষণ করেন।

০৪/ নিরাপত্তা কর্মী ও নিরাপত্তা সংস্থা

অনেক নিরাপত্তা সংস্থা এবং সিকিউরিটি কর্মী রাতের বেলায় পাহারা দেওয়ার জন্য নাইট ভিশন বাইনোকুলার ব্যবহার করে।

উপসংহার

বাংলাদেশে নাইট ভিশন বাইনোকুলারের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন দামের নাইট ভিশন বাইনোকুলার বাজারে পাওয়া যায়। আমাদের কাছেও রয়েছে বেশ কয়েকটি মডেলের বাইনোকুলার দাম ও আরো বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এই লিংকে বা ফোন করুন। 

01979300940, +8801719300940 (WhatsApp)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Cart

Your Cart is Empty

Back To Shop