Category
- Access Control
- Access Control Package
- Accessories
- Adapters and Connectors
- Agro
- Audio Accessories
- Bangla Quran Speaker
- Barcode Scanner
- Battery and Accessories
- Best Speaker
- Blackmagic Design
- Call Station
- Camera
- Capture Devices
- Car Checking System
- CCTV & Accessories
- Classroom Sound System
- Conference System
- Dash Camera
- Document Camera
- Elevator Controller
- Forklift
- GNSS Receiver and Accessories
- Guard Patrol System
- Lighting System
- Medical Equipment
- Megaphone
- Memory & HDD
- Metal Detector
- Microphone
- Microphone Foam Cover
- Microscope/Binocular
- Mosque Sound Solution Package
- Networking Products
- OLT Products
- PA
- PA Amplifier
- PA System
- PABX System
- Paperless Conference System
- Passport Scanner
- Podium System
- Portable Amplifier
- POS Terminal Device
- Power Supply
- Printer
- Projector
- PTZ Camera
- Repeater
- RFID Accessories
- Router
- Safety Products
- Security Products
- Smart Board Bangladesh
- Smart Door Lock
- Spill Kit
- Studio & ENG Camera
- Tools & Equipment
- Traffic Equipment
- Turnstile Gate
- VHF & UHF Antennas
- Video Conference
- Video Intercom System
- Walk Through Metal Detector
- Walkie Talkie
- Walkie-Talkie Battery & Accessories
- Wireless Conference System
- Wireless Guide System
- Wireless Products
- X-Ray Baggage Scanner
- Zoom Software
পজ টার্মিনাল হল পজ সিস্টেমের একটি অংশ। আর পজ সিস্টেম বলতে কয়েকটি সরঞ্জামের একটি সিস্টেম প্রক্রিয়াকে বোঝায়। এটি বিভিন্ন ধরণের প্রতিষ্ঠান যেমন শপিংমল,সুপার-শপ,রেস্টরেন্ট, হোটেল-মোটেল,হাস্পাতাল,কমার্শিয়াল প্রতিষ্ঠান, ইত্যাদি জায়গায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই ডিভাইসটি বর্তমান সময়ে খুবই উপকারি একটি ডিভাইস যা সম্পূর্ণ পজ কার্যকমকে এক নতুন ধারা এনে দিয়েছে।
যেমন একটি কম্পিউটার মনিটরে সেইসব নির্দেশিত এক্টিভিটি গুলো দেখা যায় যা আমরা মাউস বব্যবহার করে করে থাকি। কিন্তু পজ টার্মিনাল মাউসের ব্যবহার ছাড়াই পজ মনিটির স্ক্রিন স্পর্শ করেই কাজ করা যায়। যার ফলে ব্যবহারকারি খুবই দ্রুততার সাথে কাজ করতে পারে।
এই জাতীয় পজ টার্মিনাল মনিটর সাধারণত ১০ ইঞ্চি থেকে সর্বোচ্চ ৪৬ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে বহুল ব্যবহৃত সাইজ হচ্ছে ১৫ এবং ১৭ ইঞ্চি সাইজের মনিটর। পজ-টাচ মনিটর চিরাচরিত LCD মনিটর থেকে অনেক বেশি জনপ্রিয় কার্যকারিতার দিক থেকে, টেকসই এর দিক থেকে।
পজ টার্মিনাল-এর ধরণ
কার্যকারিতা ও ব্যভার স্থান অনুযায়ী পজ টার্মইনাল মনিটর বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা সাধারণত পজ টার্মিনাল আছে তা জানব।
1. On-Site Terminal POS Systems
হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর সমন্বয়ে এই ডিভাইসটি কাজ করে। এটি দেখতে অনেকটা ডেস্কটপ কম্পিউটারের মত অথবা টাচস্ক্রিন টাইপ। এই টার্মিনালের কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে। এটি একপাশ থেকে রিপোর্ট দেখায় অন্যপাশ থেকে ক্রেতা চাইলেও দেখতে পারেনা।
এটিতে ব্যবহৃত সফটওয়্যার-এ কোন আপডেট আসেনা। আর ম্যনুয়ালি সার্ভিস প্রোভাইডার দিয়ে আপডেট করাতে হয় যা বাড়তি একটা খরচের সামিল। তবুও এই ধরনের ডিভাইসগুলো বহুল ব্যবহৃত এর মধ্যে একটি।
2. Cloud-Based Terminal POS Systems
এটি অনেকটা On-Site Terminal POS Systems এর মতই। কিন্তু এটি মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবাহার করা যায় এবং ফাইল্গুল ক্লাউড-বেইজড হয়ে থাকে সফটওয়ার বেইজড লোকাল সার্ভার ছাড়াই। এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে যেমন-
- রিমোট এক্সেসঃ এটি ব্যবসায়ের মালিককে ইন্টারনেটের সংযোগকৃত যেকোন ডিভাইস থেকে এক্সেস নিতে সহায়তা করে। মালিক যেকোন প্রান্ত থেকেই প্রয়োজনে ইন্টারনেটের সাহায্যে এক্সেস নিয়ে কাজ করতে পারবে।
- অটোমেটিক আপডেটঃ পজ কম্পানি দূর থেকে ইন্টারনেটের দ্বারা আপনার পজ ডিভাইসে আপডেট দিতে পারবে।
- কাস্টমার সাপোর্টঃ সরবরাহকারি প্রতিষ্ঠান যেকোন সমস্যার বিপরীতে দ্রুততার সাথে সেবা দিয়ে থাকে।
- কমদামঃ এই ধরণের ডিভাইসগুলো কম বাজেটের মধ্যে পাওয়া যায়।
3. Mobile POS Systems
এই ধরণের পজ টার্মিনাল মূলত মোবাইল ডিভাইস দিয়ে ব্যবহার করা হয় যেমন ট্যাবলেট/ স্মার্টফোন। এটিও ক্লাউড বেইজড সফটওয়্যার দিয়ে কাজ করে থাকে। এটি ব্যবহারে আপনার কার্ড-রিডার অথবা রিসিপ্ট-প্রিন্টার দরকার হতে পারে যদিও কিছু ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান ইমেইল-রিসিপ্ট ব্যবহার করে। এর ব্যবহার দিনের দিন বেড়েই চলছে কারণ এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে।
- গতিশীল ডিভাইসঃ এটি বিশেষ কিছু কম্পানির কাছে বেশ জনপ্রিয় যেমন limo services, farmers market vendors, fair and craft show vendors, street food vendors and আর অনেক।
- কম খরচে পাওয়া যায়ঃ মোবাইলে ব্যবহার করার জন্য সফটওয়্যার এর মাসিক সাবস্ক্রিপশন খুবই কম এবং খরচবিহীন লেনদেনের সুবিধা। আবার কিছু কিছু কম্পানি আপনাকে অ্যাপের সাথে ফ্রিতে কার্ড-রিডার দিয়ে দিতে পারে। কিন্তু এই ডিভাইসটির ক্যপাসিটি অন্যান্য মডেল থেকে কিছুটা কম। তবে ছোট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য যেখানে তুলনামূলক কম লেনদেন হয় তার জন্য এটি ভালো।
4. Online POS System
এই মডেলটি অনেকটা মোবাইল টাইপের মতন। এটি অনলাইন বেইজড ও সফটওয়্যারের দিয়ে ডেস্কটপ কম্পিউটার, ল্যাপ্টপ ও ট্যাবলেট-এর মাধ্যমে ব্যবহার করতে হয়। আপনি প্রিণ্টারও ব্যবহার করতে পারবেন রিসিপ্ট প্রিন্ট করার জন্য। ছোট-খাট ব্যবসায়ের জন্য এটি সত্যই উপিকারী। এর বৈশিষ্ট তুলে ধরা হল-
- ক্লাউড বেইজড হওয়ায় যেকোন স্থান থেকে এর এক্সেস নেয়া যায়।
- ল্যপটপ, ট্যাবলেট, ডেস্কটপে ব্যবহার করা যায়।
- আপনার যদি ল্যপটপ, ট্যাবলেট, ডেস্কটপ সাধারণত থেকেই থাকে তবে শুধুমাত্র অনলাইন লাইসেন্সটি কিনতে আপনার সামান্য খরচ হবে। যা দামের দিক থেকে খুবই সাশ্রয়ী।
5. Self-Service Kiosk
এটি কাস্টমারকে নিজে-নিজেই চেকআউট করার অপশন দেয়। দিনের-দিন এই ধরণের পজ টার্মিনাল বড়-বড় শপ ও রেস্টূরেন্টে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে কিছু আলাদা ফিচার থাকার কারণে।
এমনকি ছোট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানও ব্যপকভাবে এর ব্যবহার করছে। এটি ব্যবহারের জন্য আপনার মোটামুটি মাঝারি থেকে বড় আকারের শপ থাকা দরকার কেননা এই ডিভাইসটির জন্য বড় জায়গার দরকার পড়ে। এটি ব্যবহারের করলে খুবই কম সংখ্যক ক্যাশিয়ার থাকলেই যথেষ্ট। ক্রেতারা যারা কিনা মূল্য পরিশোধ করতে অপেক্ষা করতে চায়না তারা এটির মাধ্যমে নিজে-নিজেই মুল্য পরিশোধ করতে পারবে।
পজ টার্মিনাল-এর সুবিধা
একটি পজ টার্মিনল থেকে আপনি তখনই সর্বোচ্চ সুবিধা পেয়ে থাকবেন যখন আপনি আপনার ব্যবসায়-এর ধরণ অনুযায়ী সঠিক পজ টার্মিনালটি বাছাই করতে পারবেন। হ্যাঁ, কয়েক ধরণের পজ টার্মিনাল রয়েছে কিন্তু সবগুলোই সব ব্যবসায়ের জন্য উপযোগী নয়। যাইহোক পজ টার্মিনাল মূলত সফটওয়ার দ্বারা পরিচালিত হয় আর এই সফটওয়ার-এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে যা নিম্নে তুলে ধরা হল।
- কর্মি ব্যবস্থাপনাঃ পজ সিস্টেম কর্মরত কর্মকর্তাদের ব্যবস্থাপনবায় সাহায্য করে। আপনি এক এক জনের জন্য আলাদা আলাদা প্রোফাইল খুলতে পারবেন এবং কারা কারা এই পজ সিস্টেম ব্যবহার করতে পারবে তা নির্ধারিত করে দিতে পারবেন।
- কর্মিদের প্রশিক্ষণ প্রদানঃ কিছু কিছু পজ টার্মিনাল কিছু ডেমো-ট্রেইনিং ডিফল্টভাবে দিয়ে থাকে। যার দ্বারা নতুন কর্মকর্তারা সেই ডেমো দেখে কিভাবে পজ টার্মিনাল ব্যবহার করতে হয় তা জানতে পারে। সেই সাথে সকল কাস্টমারের চেক আউটিং স্মার্টলি পরিচালনা করতে পারে।
- ইনভেন্টরি মনিটরিংঃ খুচরা শপগুলো সহজেই তাদেত ইনভেন্টরি পর্যবেক্ষণ করতে পারে। যা দেখে ব্যবসায় মালিক দেখতে পারে পন্যের পরিমান। যা দেখে সে পন্য স্টক করতে পারে আবার স্টক করা বন্ধ করে দিতে পারে।
- ব্যবসায়ের গতিবিধি জানাঃ কি পরিমান পন্য বিক্রি হচ্ছে, কি পরিমানে পন্য আছে, কেনা-বেচা সঠিক পরিমান জানা যায় পজ টার্মিনালের মাধ্যমে। যার উপর নির্ভর করে মালিক নতু সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারে।
- অন্য সফটওয়ারের সাথে সংযোগঃ কিচ্ছু কিছু পজ টার্মিনালের সাথে অন্য সফটওয়ার এন্ট্রিগ্রেট করা যায় ব্যবসায়কে আরো গতিশীল করার জন্য যেমন ইমেইল-মার্কেটিং ও অ্যাকাউন্টিং সফটওয়ার।
- পেমেন্ট প্রসেসঃ কিছু নির্দিস্ট মডেল দিয়ে পেমেন্ট প্রসেস যেমন ক্যাশ রেজিস্টার, ক্রেডিট কার্ড রিডিং করানোর বাইরেও কয়েক ধরণের পেমেন্ট প্রসেস করে যেমন ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড,গিফট কার্ড,EBT পেমেন্ট, ইত্যাদি গ্রহণ করে।
- কাস্টমার লয়ালটি প্রোগ্রামসঃ কাস্টমারদের নিত্য-নতুন পন্যের উপর ছাড় দিয়ে ব্যবসায়কে ধরে রাখা এক অন্যতম উপায় যাকে বলা হয় কাস্টমার লয়ালটি প্রোগ্রামস। কিছু কিছু পজ টার্মিনাল কাস্টমার লয়ালটি প্রোগ্রামস পরিচালনার জন্য আলাদাভাবে প্রোগাম নিয়ে আসে।
বাংলাদেশে কোথায় পজ টার্মিনাল কিনতে পাব?
আপনি চাইলে অনলাইন অনেক শপ খুঁজে পাবেন যারা পজ টার্মিনাল বিক্রি করে। তবে একটি ভালো ব্র্যান্ডের পজ টার্মিনাল সঠিক দামে পেতে হলে আপনাকে বেশ খোজাখুঁজি করতে হবে। এক্ষেত্রে, আমরা আপনাকে দিচ্ছি ১০০% বিশ্বমানের পজ টার্মিনাম পাওয়ার নিশ্চয়তা। আমরা সরাসরি প্রস্তুতকারি কম্পানির কাছ থেকে আমদানি করে থাকি এবং সাশ্রয়ী দামে তা বাংলাদেশে বিক্রি করে থাকি। আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে বা এর সম্পর্কে আরো জনতে আমাদের ফোন করুন ০১৭১৯৩০০৯৪০ এই নম্বরে। তাছাড়া আমরা সিকিউরিটি প্রোডাক্ট, কনফারেন্স সিস্টেম, অডিও/ভিডিও সিস্টেম, আইপি ফোন বিক্রি করে থাকি।
Leave a Reply