Category
- Access Control
- Access Control Package
- Accessories
- Adapters and Connectors
- Agro
- Astronomical Equipment
- Audio Accessories
- Bangla Quran Speaker
- Barcode Scanner
- Battery and Accessories
- Best Speaker
- Blackmagic Design
- Call Station
- Camera
- Capture Devices
- Car Checking System
- CCTV & Accessories
- Classroom Sound System
- Conference System
- Dash Camera
- Document Camera
- Elevator Controller
- Forklift
- GNSS Receiver and Accessories
- Guard Patrol System
- Lighting System
- Medical Equipment
- Megaphone
- Memory & HDD
- Metal Detector
- Microphone
- Microphone Foam Cover
- Microscope/Binocular
- Mosque Sound Solution Package
- Networking Products
- OLT Products
- PA
- PA Amplifier
- PA System
- PABX System
- Paperless Conference System
- Passport Scanner
- Podium System
- Portable Amplifier
- POS Terminal Device
- Power Supply
- Printer
- Projector
- PTZ Camera
- Repeater
- RFID Accessories
- Router
- Safety Products
- Security Products
- Smart Board Bangladesh
- Smart Door Lock
- Spill Kit
- Studio & ENG Camera
- Tools & Equipment
- Traffic Equipment
- Turnstile Gate
- VHF & UHF Antennas
- Video Conference
- Video Intercom System
- Walk Through Metal Detector
- Walkie Talkie
- Walkie-Talkie Battery & Accessories
- Wireless Conference System
- Wireless Guide System
- Wireless Products
- X-Ray Baggage Scanner
- Zoom Software
বাংলাদেশে মেটাল ডিটেক্টর (Metal Detector) এর দাম নিয়ে প্রতিদিন কয়েশত সার্চ হয় অনলাইনে। আপনিও যদি এমনটা করে থাকেন তাহলে ধরে নিন আজকের এই লেখাটি আপনারই জন্য। আমরা এই জন্যই এমনটা বলছি কেননা এখানে আমর শুধুমাত্র মেটাল ডিটেক্টর দাম নিয়েই আলোচনা করিনি, আমরা মেটাল ডিটেক্টর এর প্রকারভেদ, কিভাবে কাজ করে, কোথা থেকে পাবেন ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছি যেখান থেকে আপনি একটি পরিপূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন।
কত ধরণের মেটাল ডিটেক্টর পাওয়া যায়?
প্রধানত দুই ধরণের মেটাল ডিটেক্টর বাংলাদেশে পাওয়া যায় যেমন হ্যান্ডহেল্ড মেটাল ডিটেক্টর এবং গ্রাউন্ড মেটাল ডিটেক্টর। উভয় ডিভাইসের উদ্দ্যেশ্য একই হলে কার্যক্ষেত্র ভিন্ন। যেমন হ্যান্ডহেল্ড গুলো সাধারনত শরীরের খুব কাছে থেকে শরীরের মধ্যে থাকা বা লুকানো ক্ষতিকারক মেটাল অস্ত্রশস্ত্র জাতীয় জিনিস সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
অন্যদিকে গ্রাউন্ড মেটাল ডিটেক্টর মাটির নিচে থাকা মেটাল বা ধাতব জাতীয় যে কোন বস্তু সনাক্ত করতে সাহায্য করে। এই ধরণের বস্তু বিভিন্ন ধাতব যেমন লোহা, তামা, দস্তা, পিতল, কাসা, সোনা, রুপা ইত্যাদি হতে পারে। মূলত প্রত্নতাত্বিক কিছু পাওয়ার জন্যই মানুষ মূলত এটি ব্যবহার করে।
# গ্রাউন্ড মেটাল ডিটেক্টর এর দাম জানুন।
# হ্যান্ডহেল্ড মেটাল ডিটেক্টর এর দাম জানুন।
মেটাল ডিটেকটর কি শুধু মাটির নিচের ধাতব খুঁজতে সাহায্য করে?
না, এটি শুধুমাত্র মাটি ভেদ করেই ধাতব শনাক্ত করে না, কিছু কিছু মডেল পানির নিচেও কাজ করে। আবার আপনি কিছু মডেল পাবেন যা মাটি ও পানি উভয় স্থানেই কাজ করে।
মেটাল ডিটেক্টর কিভবে কাজ করে?
এই ধরণের ডিভাইসে একটি সেন্সর থাকে যা ধাতব পদার্থের কাছাকাছি এলে “বিপ” সাউন্ড করে। এখন কতটুকু দূরত্ত্ব থেকে এটি কাজ করবে তা নির্ভর করে ভিতরে থাকা সেন্সর বা কয়েল এর উপর। মান অনুযায়ী এর দাম ও ভিন্ন হয়।
মেটাল ডিটেক্টর এর দাম কেমন?
কার্যক্ষমতা অনুযায়ী এর দাম ভিভিন্ন রকম হতে পারে। এর দাম প্রধানত নির্ধারিত হয় এর ভেতরে অবস্থিত কয়েলটি কত দূর থেকে কাজ করবে তার উপর। তাছাড়া কিছু ফাংশন রয়েছে যা কিছু মডেলে থাকে আবার কিছু মডেলে থাকে না, এটিও এর দাম কম-বেশির আর একটি কারন। যাইহোক বাংলাদেশে গ্রাউন্ড মেটাল ডিটেক্টর সাধারণত ৫,০০০ থেকে শুরু করে ৫০,০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত আছে। কিন্তু মনে রাখবেন, বেশি রেঞ্জ কভার করা ডিভাইসগুলোর দাম ৩ লাখ থেকে শুরু করে ১৫ লাখ পর্যন্তও হতে পারে।
অন্যদিকে, হ্যান্ডহেল্ড মেটাল ডিটেক্টর এর দাম ২,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৬,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে, কিন্তু এই দামে আপনি চায়নিজ মেড ইন পন্যটি পাবেন। একটা কথা না বললেই নয় তা হল, আপনি যখন হ্যান্ডহেল্ড মেটাল ডিটেক্টর কিনবেন তখন বিক্রেতার কাছ থেকে নিশ্চিত হয়ে নিবেন যে মেইন ডিভাইসটির সাথে ব্যাটারি আর এডাপটার দিবে কিনা। আর দিলেও যে ব্যাটারি টা রিচার্জেবল কিনা নাকি অনটাইম। রিচার্জেবল হলে চার্জ দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন আর অনটাইম হলে একটা ব্যটারি শেষ হলে আরেকটা কিনে কিনে ব্যবহার করতে হবে। তাই মেইন ডিভাইসের সাথে কি ই এক্সসরিজ পাচ্ছেন সেই ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে নিবেন। আর অন্যান্য দেশের ম্যানুফ্যাকচারিং
মেটাল ডিটেক্টর কোথায় পাব?
যেহুতু বাংলাদেশে এই ধরণের ডিভাইসের ব্যবহার তেমন একটা দেখা যায় না সচরাচর না, তাই এর দামটাও অনেকের কাছে অজানা। তবে আপনি এটি কিনতে হলে বাছাই করে সেরাটা কিনতে হবে। আবার এই বিষয়টা খেয়াল করবেন যে এর রেঞ্জ কেমন। দেখা যায় অনেক ডিভাইসের গায়ে এক রেঞ্জ ক্যাপাসিটি দেখা যায় কিন্তু বাস্তবে অনেক কম, আর বেশি তো হবেই না। অনেক সময় কিছু সেলার ও রেঞ্জ বেশি বলে এই ডিভাইসগুলো বিক্রি করে যার ফলে ক্রেতারা এক প্রকার প্রতারিত হয়। তাই আপনার উচিত হবে দাম ও রেঞ্জ এই দুটি বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে কেনা।
এ ক্ষেত্রে আমরা আমরা অর্থাৎ “অলেফিন্স ট্রেড কর্পোরেশন” দিতে পারি ন্যয্য মূল্যে সেরা ডিভাইসটি দিতে। আপনি এই কারণেই আমাদের থেকে কম মূল্যে সঠিক পণ্যটি পাবেন কারন আমরা সরাসরি উৎপাদনকারীর নিকট থেকে আমদানি করি। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ফোন করুন ০১৯৯৯৯৩৯২৪১, ০১৯৭৯৩০০৯৪০, ০১৭১৯৩০০৯৪০ নম্বরে।
Leave a Reply