Category
- Access Control
- Access Control Package
- Accessories
- Adapters and Connectors
- Agro
- Astronomical Equipment
- Audio Accessories
- Bangla Quran Speaker
- Barcode Scanner
- Battery and Accessories
- Best Speaker
- Blackmagic Design
- Call Station
- Camera
- Capture Devices
- Car Checking System
- CCTV & Accessories
- Classroom Sound System
- Conference System
- Dash Camera
- Document Camera
- Elevator Controller
- Forklift
- GNSS Receiver and Accessories
- Guard Patrol System
- Lighting System
- Medical Equipment
- Megaphone
- Memory & HDD
- Metal Detector
- Microphone
- Microphone Foam Cover
- Microscope/Binocular
- Mosque Sound Solution Package
- Networking Products
- OLT Products
- PA
- PA Amplifier
- PA System
- PABX System
- Paperless Conference System
- Passport Scanner
- Podium System
- Portable Amplifier
- POS Terminal Device
- Power Supply
- Printer
- Projector
- PTZ Camera
- Repeater
- RFID Accessories
- Router
- Safety Products
- Security Products
- Smart Board Bangladesh
- Smart Door Lock
- Spill Kit
- Studio & ENG Camera
- Tools & Equipment
- Traffic Equipment
- Turnstile Gate
- VHF & UHF Antennas
- Video Conference
- Video Intercom System
- Walk Through Metal Detector
- Walkie Talkie
- Walkie-Talkie Battery & Accessories
- Wireless Conference System
- Wireless Guide System
- Wireless Products
- X-Ray Baggage Scanner
- Zoom Software
প্রায়শই আমরা নানারকম অগ্নিকান্ড জনিত দূর্ঘটনার শিকার হই বা অন্যদের শিকার হতে দেখি। এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত দূর্ঘটনা যে কততা ভয়াবহ আর হৃদয় বিদারক তা সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্তরাই বোঝে। যাইহোক অনেকসময় আমাদের অনেকটা অবহেলার কারনেও এমনটা ঘটে থাকে। তাই আপনি যদি কয়েকটি দিক থেকে সচেতন থাকেন তাহলে এমন দূর্ঘটনা থেকে বাচতে পারেন। এইখানে আমরা এমনই কিছু সাবধানতা নিয়ে আলোচনা করব।
১. দাহ্য পদার্থ ব্যবহারে সচেতন হওয়াঃ দাহ্য পদার্থ থেকে দূর্ঘটনা নেহাতই কম নয়। যে সকল দাহ্য পদার্থ আর কেমিক্যাল যা অগ্নিকান্ডের কারন তা ব্যবহারে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে। দাহ্য পদার্থ্য রাখার স্থানকে একটি রেডজোন হিসেবে বিবেচন আকরা যেতে পারে, যেন এইখানে কাজ করা ও এই জিনিসগুলো রাখার বিষয়ে সতর্ক থাকা যায়। যেখানে সেখানে এই জাতীয় পদার্থগুলো ব্যবহার ও ফেলে রাখা একদমই উচিত নয়।
আরেকটি বিষয় না বললেই নয়, প্র্যায়ই অনেক ধুমপানকারী যেখানে-সেখানে জলন্ত সিগারেট ফেলে দেয়। এতে করে ঐ সিগারেটের টুকরো কোন দাহ্য পদার্থের উপর পরলে তা থেকেও অগ্নিকান্ড ঘটতে পারে। এমনকি জলন্ত দিয়াশলাইয়ের কাঠি কাজ শেষে জলন্ত অবস্থাতে ফেলে দিলে ঘটতে পারে এমন দুর্ঘটনা। তাই এইসব কার্যকলাপকে অবহেলার চোখে না দেখে সতর্কতার দৃষ্টিতে দেখতে হবে।
২. সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে সচেতনতাঃ সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে অসচেতনতার কারনে অহরহর অগ্নিকান্ড ঘটে। এবং এর থেকে যে কি ভয়াবহ দূর্ঘটনা হয় তা আমরা বিভিন্ন নিউজে দেখতে পাই। যেখানে সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করে রান্না করা হয় সেই রান্নার ঘরে সবসময় বাইরেরে আলো বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকাটা জরুরী। সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে তা ব্যবহারকারীদের জানা দরকার। নকি লাইনের গ্যাস ব্যবহারের ক্ষেত্রেও এমনটা করা উচিত। আর সিলিন্ডার বোতলটি সুরক্ষিত কিনা সেটাও যাচাই করা দরকার। সিলিন্ডার চুলাটি ভালো আছে কিনা ও গ্যাস সরবরাহকারী পাইপটিটে কোন লিকেজ আছে কিনা তাও নিয়মিত চেক করতে হবে।
একটা তথ্য দেই, আপনি যদি সরকারি লাইনের গ্যাস ব্যবহার করেন আর যদি গ্যসজনিত কারনে দূর্ঘটনা ঘটে তাহলে আপনি দূর থেকে গ্যাসের লাইনের চাবিটি ঘুরিয়ে গ্যাসের উৎসটি বন্ধ করে দিতে পারেন। এটি করার জন্য আপনার প্রয়োজন পড়বে একটি গ্যাস ভাল্ব কন্ট্রোলার ডিভাইস। গ্যাসের উৎস বন্ধ করতে এটি খুবই কার্যকরী কারন আপনি হয়ত জানেন পানি বা অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র দিয়ে গ্যাসের আগুন নেভানো যায় না যতক্ষন না পর্যন্ত আপনি গ্যাসের উৎস-টি বন্ধ করছেন। এই গ্যাস ভাল্ব কন্ট্রোলার ডিভাইসটির দাম ও তথ্য জনতে এই লিঙ্কটি ভিজিট করুন।
৩. অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ব্যবহারঃ এই যন্ত্রটি আমরা প্রায় সব ধরণের প্রতিষ্ঠানেই দেখে থাকি যা খুব ভালো একটি উদ্যোগ আগুন নেভানোর জন্য। কিন্তু কোথাও আগুন লেগেছে আর সেখানকার লোকজন এটা ব্যবহার করে আগুন নিভিয়ে ফেললো। বিষয়টা যতটা সহজভাবে বলেছি বলেছি ঠিক তেমনভাবে হলে কোন ঝামেলাই থাকতো না। অনেক প্রতিষ্ঠানে এই যন্ত্রটি থাকলেও তা হয় থাকবে মেয়াদ ঊত্তির্ণ না হয় অকেজো। সব থেকে বড় কথা হচ্ছে এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা অনেকেই জানেনা। বিশেষ করে যারা এর আশে-পাশে থাকা তারা পর্যন্ত এর ব্যবহার জানে না। তাই এটির ব্যবহার বিধি নিয়ে প্রত্যেক-কে প্রশিক্ষন দেয়া জরুরী।
আর এই অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রটি যে শুধুমাত্র কোন প্রতিষ্ঠানেই থাকা লাগবে তেমনটা নয়। প্রতিটা বাসা-বাড়িতে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকলে প্রয়োজনে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
ত্রুটিপূর্ণ যন্ত্রাংশ ব্যবহার পরিহার করাঃ যে সকল যন্ত্রাংশ বিশেষ করে বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশ যেমন সুইচ, প্লাগ, সার্কিট ইত্যাদি যা কিছুটা হলেও ত্রুটিযুক্ত তা অনতিবিলম্বে পরিবর্তন করা বা সার্ভিস করে নেয়া দরকার। একজন টেকনেশিয়ান দ্বারা নিয়মিত এই সকল যন্ত্রপাতিগুলো চেক করে নেয়া উচিত।
তাছাড়া আরো বেশকিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ আছে যেমন, মশার কয়েল ব্যবহারে সতর্কতা, দাহ্য পদার্থের কাছে আগুনের উৎস না রাখা ইত্যাদি নিয়ে যদি আপনি সতর্ক থাকেন তাহলে অগ্নিকান্ড জনিত দূঘর্টনা থেকে বেঁচে যেতে পারেন।
টিপসঃ আমরা জানি যে কোন ধরনের অগ্নিকান্ডের শুরুতে সেখানে ধোয়ার উৎপত্তি হয়। আর পুরোপুরি আগুন লাগার পূর্বে যদি ধোয়ার উপস্থিতি পাওয়া যায় তাহলে কিন্তু পুরোপুরি অগ্নিকান্ড ঘটার পূর্বেই তা নিয়ন্ত্রনে আনা যায়।
সেক্ষেত্রে আপনি যদি একটি স্মোক ডিটেক্টর ডিভাইস ব্যবহার করেন তাহলে সেই ডিভাইসটি যে কোন ধোয়ার উপস্থিতি টের পেয়ে উচ্চশব্দে “বিপ” সাউন্ড করে সবাইকে জানিয়ে দেয়। এত করে উপস্থিত সবাই সতর্ক হয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। প্রডাক্টির সম্পর্কে আরো জানতে ও দাম জানতে এই লিঙ্কটি ভিজিট করুন।
Leave a Reply